বোর্ড অফ ডিরেক্টরস

থায়াপারান সাঙ্গারাপিল্লাই

থায়াপারান সাঙ্গারাপিল্লাই

চেয়ারম্যান

থায়াপারান ৩৫ বছরের বেশি সময় ধরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন খাতে নিরীক্ষা এবং ব্যবসায় পরামর্শ সেবা প্রদান করে আসছেন। বিদ্যুৎ, টেলিযোগাযোগ, অটোমোটিভ, প্রোপার্টি ডেলেভলপমেন্ট, কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্য খাতের শীর্ষস্থানীয় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। তিনি ক্রস-বর্ডার অ্যাসাইনমেন্টের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। বিধিবদ্ধ নিরীক্ষার পাশাপাশি বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক ডিউ ডিলিজেন্স, একীভূতকরণ, অধিগ্রহণ, প্রাথমিক গণপ্রস্তাব, আর্থিক কার্যকারিতা পর্যালোচনা ও অন্যান্য পরামর্শমূলক কাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন থায়াপারান। থায়াপারান ১৯৮৩ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে প্রাইস ওয়াটারহাউসে (বর্তমানে প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারস, পিডব্লিউসি) যোগদান করেন। তিনি ১৯৯৪ থেকে পিডব্লিউসি মালয়েশিয়ার অ্যাসিওরেন্স সার্ভিসেসের একজন পার্টনার হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২০১৫ সালে সিনিয়র পার্টনার হিসেবে সেখান থেকে অবসর গ্রহণ করেন। থায়াপারান ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের একজন ফেলো। তিনি মালয়েশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সার্টিফাইড পাবলিক অ্যাকাউন্ট্যান্টস এবং মালয়েশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাকাউন্ট্যান্টসেরও সদস্য।

বিবেক সুদ

ডিরেক্টর

রবি আজিয়াটা পিএলসি র ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিবেক সুদ বর্তমানে বারহাদের গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। বিবেক জুন ২০২২ সাল থেকে আজিয়াটা গ্রুপের যুগ্ম ভারপ্রাপ্ত সিইও হিসাবে দায়িত্ব পালন করার পর মার্চ ২০২৩-এ আজিয়াটা গ্রুপ বারহাদ (আজিয়াটা) এর গ্রুপ সিইও (জিসিইও) এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসাবে নিযুক্ত হন। তিনি ২০১৭ সালে আজিয়াটার গ্রুপ চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসাবে নিযুক্ত হন। আজিয়াটাতে যোগদানের আগে তিনি টেলিনর গ্রুপ ইনকর্পোরেশনের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং গ্রুপ চিফ মার্কেটিং অফিসার ছিলেন। ইতিপূর্বে তিনি গ্রামীনফোন বাংলাদেশের সিইও, টেলিনর ইন্ডিয়ার সিইও, টেলিনর ইন্ডিয়ার সিএফও এবং টাটা এআইএ লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিও এবং সিএফও হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

বিবেক সুদ
নাসির উদ্দিন আহমেদ

নাসির উদ্দিন আহমেদ

ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর

চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সিতে ৩৫ বছরেরও বেশি পেশাগত অভিজ্ঞতা রয়েছে নাসির উদ্দিন আহমেদের। শীর্ষস্থানীয় টোবাকো, কেমিক্যাল, টেক্সটাইল এবং এফএমসিজি প্রতিষ্ঠানসহ একাধিক খাতে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। কর্পোরেট গভর্ন্যান্স, ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং এবং অডিটিং তাঁর দক্ষতার জায়গা। ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশনের সাথে তাঁর পেশাগত যাত্রা শুরু হয়। এরপর ১৯৮৮ সালে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোতে যোগদান করেন এবং ৯ বছর কোম্পানির দায়িত্ব পালন করেন। নাসির এরপর কোটস বাংলাদেশ লিমিটেডের ফিন্যান্স ডিরেক্টর এবং কোম্পানি সেক্রেটারি হিসেবে ২০১০ সাল পর্যন্ত ১৩ বছর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১১ সাল থেকে তিনি ডেপুটি ম্যানেজিং পার্টনার হিসেবে এমএবিএস অ্যান্ড জে পার্টনার, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস-এর সাথে কাজ করছেন। নাসির ২০০৯ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেডের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে তিনি সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের পরামর্শক কমিটির সদস্য ছিলেন। একই বছরে তিনি বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিকম) এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট-এর পরিচালক ছিলেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেডের একজন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর ছিলেন। বর্তমানে তিনি ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেটিক্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টস (আইআইডি)-এর পলিসি অ্যাডভোকেসি ইনস্টিটিউটের একজন বোর্ড সদস্য। নাসির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমে ১৯৮২ সালে প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক এবং ১৯৮৪ সালে একই জায়গা থেকে অ্যাকাউন্টিংয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। নাসির বাংলাদেশ এবং ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের একজন সার্টিফায়েড চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। তিনি ২০২০ সালে ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অফ বাংলাদেশ (আইসিএসবি)-এর চার্টার্ড সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত হন। এছাড়াও তিনি সিআইএমএ, ইউকে থেকে চার্টার্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি কনফেডারেশন অফ এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক অ্যাকাউন্ট্যান্টস-এর একজন বোর্ড সদস্য (সিএপিএ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা সহ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশসমূহের অ্যাকাউন্টিং অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ সংস্থা)৷ এছাড়াও তিনি সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ অ্যাকাউন্ট্যান্টস (সাফা- সার্ক দেশগুলিতে অ্যাকাউন্টিং প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি শীর্ষ সংস্থা) এর একজন বোর্ড সদস্য। নাসির আইসিএবি-এর সভাপতি ছিলেন এবং ২০০১ সাল থেকে ২৪ বছর ধরে টানা ৮টি মেয়াদে কাউন্সিল সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ড. এম সাদিকুল ইসলাম

ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর

ড. এম সাদিকুল ইসলাম একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ। তিনি একজন কোয়ালিফাইড কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং দ্য ইনস্টিটিউট অফ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ বাংলাদেশ (এফসিএমএ)-এর ফেলো সদস্য। দীর্ঘ ৩৫ বছর যাবৎ তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদ হিসেবে কর্মরত আছেন। ড. সাদিকুল ১৯৮৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিন্যান্সে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ১৯৯১ সালে কানাডার সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন। এরপর ২০০০ সালে গ্রিসের অ্যাথেন্স ইউনিভার্সিটি অফ ইকোনমিক্স অ্যান্ড বিজনেস থেকে ফিন্যান্সে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তিনি তার একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বের জন্য আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। ১৯৮৯ সালে কানাডায় এমবিএ প্রোগ্রাম সম্পন্ন করার জন্য তিনি মর্যাদাপূর্ণ কমনওয়েলথ স্কলারশিপ পেয়েছিলেন। পরবর্তীতে, ১৯৯৬ সালে তিনি পিএইচডি প্রোগ্রাম করার জন্য গ্রীস সরকারের কাছ থেকে স্কলারশিপ পান। ড. সাদিকুল একাধিক কমিটি ও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, যার মধ্যে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বাংলাদেশ লিমিটেডের ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করা উল্লেখযোগ্য।

ড. এম সাদিকুল ইসলাম
নিক রিজাল

নিক রিজাল

ডিরেক্টর

নিক রিজালের অ্যাকাউন্টিং, ফাইন্যান্স এবং বিনিয়োগ খাত সম্পর্কে বিশাল জ্ঞানের পরিধি এবং দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি আজিয়াটা গ্রুপ বারহাদের গ্রুপ চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আজিয়াটাতে যোগদানের আগে তিনি আরএইচবি ব্যাংকে গ্রুপ সিএফও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে নিক রিজাল খাজানাহ ন্যাশনালের নির্বাহী পরিচালকের পদে থেকে, টেলিকমিউনিকেশন, মিডিয়া এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে ইনভেস্টমেন্ট এবং ডাইভেস্টমেন্ট প্রকল্পে নেতৃত্ব দিয়েছেন। নিক রিজাল টেলিকম মালয়েশিয়া এবং অ্যাস্ট্রো মালয়েশিয়া হোল্ডিংস বারহাদের বোর্ডেও ছিলেন। রয়্যাল ডাচ শেল পিএলসি, আর্থার অ্যান্ডারসেন অ্যান্ড কো (এখন আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং পিএলটি নামে পরিচিত) এবং লন্ডনের কুপার্স অ্যান্ড লাইব্র্যান্ডে (এখন প্রাইসওয়াটার হাউসকুপার্স নামে পরিচিত) তার কাজের অভিজ্ঞতায় রয়েছে।

রণদীপ সিং সেখন

ডিরেক্টর

রণদীপ সিং সেখনকে ২১ অক্টোবর, ২০১ ৯ সালে রবি আজিয়াটা পিএলসির বোর্ডে নিয়োগ দেয়া হয়। বর্তমানে তিনি এয়ারটেল ইন্ডিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান টেকনোলজি অফিসার হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। টেকনোলজি স্ট্র্যাটেজি পরিচালনা এবং উদ্ভাবন, ডিজিটালাইজেশন, নেটওয়ার্ক অপারেশন, রোলআউট, পরিকল্পনা এবং মান নিশ্চয়তার জন্য রণদীপ সিং দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন।/p> রণদীপ সিং এর আগে জাকার্তায় অবস্থিত হাচিসন ট্রাই ইন্দোনেশিয়ার সিইও ছিলেন। তিনি ইন্দোনেশিয়ার তিনটি প্রতিষ্ঠানের জন্য গ্রাহক কেন্দ্রীকরণ এবং ডিজিটাইজেশনের নেতৃত্ব দক্ষতার সাথে দিয়েছেন এবং ব্যবসায়িক রূপান্তর সফলভাবে পরিচালনা করেছেন। রণদীপ সিং-এর রয়েছে ২৮ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা।

রণদীপ সিং সেখন
সৌমেন রায়

সৌমেন রায়

ডিরেক্টর

সৌমেন রায় একজন অভিজ্ঞ ও দক্ষ নেতা, যিনি আর্থিক পরিকল্পনা, হিসাববিজ্ঞান ব্যবস্থাপনা, শিল্প বাণিজ্য এবং বিভিন্ন কর্পোরেট খাতে দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। প্রবৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়নের অভিজ্ঞতা রয়েছে সৌমেন রায়ের । তিনি রবি’র বোর্ড রিস্ক অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ভারতী গ্রুপে যোগদানের আগে তিনি বাজাজ অটো লিমিটেডে কর্মরত ছিলেন, যেখানে তিনি অর্থ, কর এবং কোষাগার পরিচালনায় নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি বৈদ্যুতিক যানবাহন রোডম্যাপ বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি ভায়াকম১৮, হিন্দুস্তান ইউনিলিভার, আইটিসি এবং এভারেডি ইন্ডাস্ট্রিজ ইন্ডিয়া সহ বেশ কয়েকটি বড় কোম্পানিতে অর্থ, কৌশল, বিশ্লেষণ, এমঅ্যান্ডএ এবং ডেটা সায়েন্সে জেষ্ঠ্য পদে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

মোহাম্মদ শাহেদুল আলম

কোম্পানি সেক্রেটারি

মোহাম্মদ সাহেদুল আলম ২০১৯ সালের জুন থেকে রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার হিসেবে কর্মরত। তিনি বর্তমানে রবির কোম্পানি সেক্রেটারি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। দীর্ঘ ২০ বছরের কর্পোরেট, রেগুলেটরি, আইনী, কমপ্লায়্যান্স, মিডিয়া এবং যোগাযোগ মাধ্যমের অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি ২০১০ সালের জুলাইয়ে রবিতে যোগ দান করেন। সাহেদ ২০১০ সালের জুলাই-এ হেড অফ লিগ্যাল হিসেবে রবিতে যোগদান করেন এবং পরে ২০১৩ সালে কার্যনির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট, আইনী ও রেগুলেটরি বিষয়ক কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পান। সফল কোম্পানি হিসেবে রবির রূপান্তরে বড় ভূমিকা পালন করার সাথে সাথে সাহেদ কোম্পানির এথিক্স অফিসার হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ২০১৫ অবধি এই দায়িত্ব পালন করেন। রবিতে যোগদানের আগে সাহেদ ৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে যুক্তরাজ্যে আইন অনুশীলন করেছেন। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সাহেদ যুক্তরাজ্যের একটি মিডিয়া হাউজে সাংবাদিকতায় যুক্ত ছিলেন। সাহেদ লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন ডিগ্রি, নর্দামব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা এবং ইস্ট লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক আইনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন (এলএলএম)। ২০০১ সালে সাহেদ বার অফ ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস (ব্যারিস্টার-অ্যাট-ল) এবং লিংকনস ইন-এর সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। তিনি একজন চার্টার্ড আরবিট্রেটর এবং INSEAD থেকে অ্যাডভান্সড ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেছেন।

মোহাম্মদ শাহেদুল আলম